উইন্ডোজে লিনাক্সের বাশ

বাশময় জীবনের সবকিছুতেই বাশ, কম্পুটারেও যখন বাশ নামটা চলে আসে তখন মনে হয় “এ কেমন বিচার?” সবকিছুতেই বাশ?
তাহলে কি উইন্ডোজে বাশ ইনষ্টল দেয়া মানে খাল কেটে কুমির নিয়ে আসলাম? নাহ আপনি খাল কেটে ‍কুমির নিয়ে আসেন নি, আপনি আস্ত জলজ্যান্ত একটা বাঘ নিয়ে আসতেছেন আপনার কম্পুটারে। আপনি যদি কম্পুটার মিস্ত্রি হন আর ধরে নেন এই বাঘ (প্রোগ্রামের ত্রুটি) সেই বাগ! তাহলে আপনার জন্য আমার সমবেদনা জানানো ছাড়া আর কোন উপায় নাই।

আমি নেশায় একজন প্রোগ্রামার, পেশায় আকারহীন বেকার, অকর্মার ঢেকি, কাজের কাজ ছাড়া দুনিয়ার যত আকাম, কুকাম, খামাখা কাম আছে তার অনেক কিছুই আমার স্কীল হিসেবে লিখতে পারি, চাকরী পাবনা বলে সি.ভি’তে লেখা হয়না আরকি 😛 যত ফালতু জিনিষ আছে সব আমার দেখা চাই, যত ফালতু ফিচার আছে সবই আমি টেষ্ট করে দেখতে চাই। তেমনি এই ফিচারটা দেখার লোভ সামলাতে পারিনি আর তাই এর স্বাদটা নিতেও ভুল করিনি। লিনাক্স ইউজার হিসাবে টার্মিনালের সাথে অনেক আগেই আমার খুব খাতির জমে গেছে আর তাই কিছু কমান্ড লাইন টুল আছে যার উইন্ডোজ ভার্সন থাকলেও তেমন একটা সুবিধা করে উঠতে পারিনা আর তাই উইন্ডোজে বাশ শেল দেয়ায় দেরি করাটা সয়ে উঠেনি। বকবক অনেক করে ফেলেছি চলেন এইবার মাথায় গামছা বাইন্ধা কামে নামা যাক।

আপনার কম্পুটারে বাশ ইনষ্টল দিতে হলে অবশ্যই আপনার মেশিনটা আপডেটেড থাকতে হবে, আপনার কম্পুটারে মাইক্রোসফটের লেটেষ্ট ভার্সনের উইন্ডোজ থাকতে হবে। মানে দশম জানালা সাথে ক্রিয়েটর/ এ্যানিভার্সারী আপডেট সহ থাকতে হবে। আপনার জানালা বাড়ী হোক, কামলা হোক, ব্যবসায়ী হোক (home, pro, enterprise) আর যাই হোক সব ভার্সনে ইনষ্টল দিতে পারবেন এ নিয়ে আপনার এত্ত চিন্তার কোন কারণ নাই। তো চলেন ইনষ্টল করে নেই।

প্রথমে start > settings > update & security > একেবারে নীচের দিকে খুজলে পাবেন For Developer সেখান থেকে  Developer mode সিলেক্ট করুন।

developer-mode-windows10

তো আপনি কি ধরণের ইউজার সেটাতো মাইক্রোসফট জানেনা তাই ছোট্ট একটা মেসেজ দেখাবে আর জিজ্ঞেস করবে আপনি রাজি কি না, যদি রাজি থাকেন তো বলবে Yes চাপতে। ব্যাপার না অনেক তো চাপাচাপি করছেন এইবার না হয় আরেকবার চেপে নিন।

turnon-developer-mode-win10

যদি NO চেপে থাকেন তাহলে এইখানে আপনার কাজ শেষ, আর যদি ইয়েস চেপে থাকেন তাহলে আপাতত উইন্ডোটা ক্লোজ করে নিন, আর পরবর্তী ধাপের জন্য রেডি হোন, গামছা টা আরেকটু শক্ত করে প্যাচান। :p

এইবার আপনাকে যেটা করতে হবে, যেহেতু আপনি উইন্ডোজ ইউজার সেহেতু আপনার জানাই আছে তিনবেলা খাওয়ার  আগে পরে রিষ্টার্ট করে নিতে হয়, অবশ্য ইয়েস চাপার সাথে সাথেই সেটা জিজ্ঞাস করে নেয়ারই কথা, তো করে নিন রিষ্টার্ট পরে আইসা আবার শুরু কইরেন। আপনি রিষ্টার্ট করেন আর আমি গ্যাঙনাম ষ্টাইল গানটা শুনে নেই। :p

ওকে আমার গান শোনা শেষ এইবার আমরা ফাইনালী কিছু একটা করতে যাচ্ছি সো বি কেয়ারফুল, এ্যান্ড লেটস ষ্টার্ট। আপনাকে  কন্ট্রল প্যানেল খুইজ্যা বার করতে হবে, না পাইলে করটানারে জিগান কই আছে সে বইলা দিবনে। এবার আপনি Control panel > Programs > turn windows feature on or off  ক্লিকি করেন।

programs-features-control-panel

একটি উইন্ডো অপেন হবে সেখান থেকে Windows subsystem for Linux (beta) অপশনটা মার্ক করে নিন।

windows-subsystem-linux

এবার উইন্ডোজ তার যা যা লাগবে সব অটো ডাউনলোড করে নিবে, এবং তার জন্য কিছু সময় নিবে, সো অপেক্ষা করুন আর তার কাজ তাকে করতে দিন। হয়ে গেলে রিষ্টার্ট করে নিন।

আমাদের কাজ মোটামুটি শেষের পর্যায়ে এখন আমরা ফাইনাল ধাপে পৌছে গেছি, এবার যা করতে হবে।

উইন্ডোজ বাটনে ক্লিক করে নতুবা সার্চ করে আপনাকে খুজে নিতে হবে নতুবা আপনি Run থেকে ও bash.exe লিখে অপেন করলেও হবে। বাশ অপেন করার কিছু টুকটাক ডাউনলোডের জন্য আপনার থেকে অনুমতি নিবে তার জন্য y লিখে এন্টার প্রেস করলে তার ডাউনলোড সে করে নিবে। তারপর আপনাকে বলবে একটা ইউজার নেম দিতে শেষে বলবে একটা পাসওয়ার্ড দিতে।

install-bash-ubuntu-windows10

উইন্ডোজের পাসওয়ার্ড কিন্তু বাশ শেলে কাজ করবেনা যদি না আপনি দুইটা সেইম রাখেন, ব্যাশ শেল ইনষ্টলের সময় যেই পাসওয়ার্ড দিবেন সেটাই হবে আপনার ব্যাশের রুট পাসওয়ার্ড।

আমাদের কাজ কাম শেষ আপনি চাইলে রিষ্টার্ট করে নিতে পারেন নতুবা কম্পুটার অন রেখেই একটা ঘুম দিয়ে আসতে পারেন, নতুবা এত্ত বড় একটা মহৎ কাজ সম্পন্ন করার পর নিজেকে ধন্যবাদ দিয়ে এক দুইটা এ্যানার্জী ড্রিংকস ও হজম করে আসতে পারেন।

 

বিঃদ্রঃ যা করবেন নিজ দায়ীত্বে জেনে, শুনে, বুঝে তারপর করবেন, কোন প্রকার ঘঠনা কিংবা দূর্ঘঠনার দায়ভার আমি নিতে বাধ্য না। এমনকি আপনার বিড়াল আপনাকে ম্যাও বললে, কিংবা আপনার গার্লফ্রেন্ডের চিঠির স্ক্যান কপি কোথাও চলে গেলে কিংবা আপনার গার্লফ্রেন্ড আপনাকে এক্স বানিয়ে আমাকে প্রেজেন্ট করে নিলেও কোন প্রকার দায়ভার আমার নহে।

Share File From Ubuntu to Android Easy Way (rooted/nonrooted)

Hello World! Today I am Going Share with you, How to Share File From Ubuntu to Android Using Wifi.

Okey Lets Start!

What we needed? An android Phone and Ubuntu Laptop and both are connected to same Network. Nothing other.

Installation on Ubuntu: at First we need to install Samba on Our Laptop.

Open Terminal (ctrl+alt+t) then type

sudo apt-get install samba

after installing Samba we need to Configure it. Okey now we configure it.

Open Terminal (ctrl+alt+t) then type

sudo gedit /etc/samba/smb.conf

then type your system Password then Hit Enter, after opening editor window just add this line on Your config file.

[share]

    comment = Ubuntu File Server Share
    path = /srv/samba/share
    browsable = yes
    guest ok = yes
    read only = no
    create mask = 0755

After adding This try To Change Something like This

   workgroup = EXAMPLE
   ...
   security = user

After This. We need to Create a Shared Folder, Share it To public

open Terminal (ctrl+alt+t) then type

sudo mkdir /srv/samba/share
sudo chown nobody:nogroup /srv/samba/share/
And now Restart Samba by entering this value code

sudo restatr smbd

sudo restatr nmbd

Thats it. Now Our Ubuntu System is Ready For Work.

Installation on Android:

Go to Play Store and Search and Download ES File Explorer. After installing open ES File explorer Click option and Find out “Lan” and Click on This. After Clicking on This Option> Refresh.

You will Found your Computer Name try to open this you will Found your Shared Folder Name.

Lets Enjoy.

Sorry Dude For sharing Tips without Any Image, Just Because I am Too Much lazy to upload any Image, If any Problem write on comment.

হাইবারনেট (Hibernate) কি? কিভাবে? কেন?

হাইবারনেট বলতে আমি যা বুঝি, একটা কম্পিউটার রানিং অবস্থায় সাময়ীক বিরতি দিয়ে কোন প্রকার এ্যানার্জি (পাওয়ার) খরচ না করে পুনরায় কাজ করা যায় এমন ব্যবস্থা। মাথা আউলায় গেছে? খাড়ান বুঝিয়ে বলছি।

মনে করেন আপনার একটা কম্পুটার আছে যেটা দিয়ে আপনি আকাম, কুকাম, সুকাম, জনসেবা ইত্যাদি কাজকর্ম চালান। কেউ একজন আপনাকে 2000লাইনের একটা কোডের দায়ীত্ব দিল, অথবা আপনাকে বেশ বড় সড় একটা ব্যানার ডিজাইনের কাজ দিল, অথবা আপনাকে 10পৃষ্ঠার একটা লেখা কম্পোজ করতে দেয়া হল। আর  আমার মত কম্পু নির্যাতনকারীদের মত একজন। মানে যতটা প্রোগ্রাম থাকবে সবক’টা রানিং না করলে পেঠের ভাত হজম হয়না। হঠাৎ করে বিদ্যূৎ চলেগেলে আপনার সবক’টা ডকোমেন্ট সেভ করে ক্লোজ করতে গেলে UPS এর চার্য ফুরিয়ে যাবে এমতাবস্থায় আপনার কম্পিউটার এর ডাটা যেখানে যে অবস্থায় আছে সে অবস্থায় থাকবে আবার কম্পু বন্ধ থাকবে, এই বন্ধ অবস্থাকে আমি হাইবারনেট বুঝি। আর কোন সংজ্ঞ্যা আমার জানা নেই আপনার জানার ইচ্ছা থাকলে একটু গুগল মিয়ারে গুতা দিতে পারেন, যা জানবেন অবশ্যয়ই আমাকে জানাবেন 😛
কেমনে কি?
আপনি জানালা, বন্টু, পেঙ্গুইন  যা কিছুই ব্যবহার করেন না কেন আপনি এই সুবিধা অবশ্যই পাবেন। একটু ধৈর্য ধরে আমাকে সময় দিন দেখি আপনার জন্য কিছু করতে পারি কি না।
 
প্রথমে উবুন্টুঃ আপনি ডেবিয়ানের যে কোন ডিষ্ট্রো ব্যবহারকারী হয়ে থাকলে আপনাকে একটু পরিশ্রম করে টার্মিনালটা (CTRL+ALT+T) খুলতে হবে তারপরে লিখতে হবে
sudo pm-hibernate 
তারপরে পাসওয়ার্ড চাইবে পাসওয়ার্ড দিয়ে এন্টার প্রেস করলে হয়ে যাবে। আপনাকে আর পরিশ্রম করতে হবেনা যান রেষ্টে যান 😛 ।
 
অষ্ঠম জানালাঃ আপনি জানালা ৮, Windows 8, অথবা খিড়কী আট ব্যবহারকারী হয়ে থাকলে আপনাকে প্রথমে ঝামেলা করে নিতে হবে যাতে আর জামেলা পোহাতে না হয় প্রথমে MY Computer এ গিয়ে ফাকা জায়গায় রাইট ক্লিক করে Properties এ যেতে হবে তারপরে বামপাশের নীচের দিকে see Also এর আন্ডারে Performance information And Tools এ যেতে হবে, তারপরে উপরের বাম দিকে adjust Power Settings এ যেতে হবে, তারপরে উপরের বাম দিক থেকে Chose Whats the power Buttons do নামক অপশনে যেতে হবে তার পরে Change settings that are currently unavailable অপশনে ক্লিক করে নীচের দিক থেকে Hibernate অপশনটা মার্ক করে দিন। এবার পাওয়ার অপশনে দেখেনতো Hibernate নামে কিছু দেখতে পান কি না? যদি পেয়ে থাকেন তাহলে আপনি সফল, নতুবা আবার চেষ্টা করে দেখতে হবে।
 
সপ্তম জানালাঃ আপনি যদি জানালা সাতের ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে নীচের ধাপ গুলো অনুসরণ করতে হতে পারে। ষ্টার্ট মেনুতে ক্লিক করে CMD Administrtaor মোডে অপেন করে
powercfg.exe /hibernate on
লিখে এন্টার চাপুন ব্যাস আপনার কাজ শেষ এবার Exit করে বেরিয়ে আসুন। এবার পাওয়ার অপশনে দেখুন Hibernate নামে কোন অপশন পান কি না যদি পেয়ে থাকেন আপনার কপাল ভালো নতুবা আপনার মেশিনে ড্রাইভার গুলো একবার দেখে নিন, প্রয়োজন হলে আপডেট দিয়ে দিন। তার পরেও যদি কাজ না হয় তাহলে এই লিংক দেখতে পারেন

আপডেটঃ উইন্ডোজ টেন

এরকবারেই সহজ, এজ লাইক উইন্ডোজ সেভেন, তারপরেও ও প্রসেসট দেখিয়ে দিচ্ছি ।

প্রথমে Control panel এ যান,সেখান থেকে Power Option

control panel power option

তারপর Chose what the power buttons do

power option button selection

তার পর change settings that are currently unavailable
power option admin option
তারপর নীচের দিকে Hibernate টা ঠিক মার্ক দিয়ে বেরিয়ে আসুন। ব্যাস হয়ে যাবে।
এবার যেখান থেকে কম্পুটার অফ করেন সেখানে ক্লিক করলে Hibernate অপশনটা ও পেয়ে যাবেন।
enable hibernate
নোটঃ আপনার মেশিনের গ্রাফিক্স ড্রাইভার আপডেট থাকা লাগবে।

 

বিঃ দ্রঃ উপরোক্ত কাজ কাম করতে গিয়ে আপনারে আঙুলে ব্যথা হতে পারে, আপনার কম্পুটার আপনার সাথে রাগ করে কথা নাও বলতে পারে, আপনার গার্লফ্রেন্ড আপনার কাছে আমার নাম্বার চাইতে পারে, আপনার ঘরের গিন্নি আমার সাথে পরকীয়া করতে পারে, আপনার কম্পুটার আমার বাড়ীতে চলে আসতে পারে। সুতরাং যা করবেন দেখে, বুঝে, শুনে ভালো করে করবেন। কোন প্রকার ঘঠনা দুর্ঘঠনার জন্য আমি বা আমার কেউ দায়ী থাকতে পারবনা।

স্মার্টফোনে নয় স্মার্ট উবুন্টু ল্যাপটপে ইনষ্টল করব Whatsapp!

আপনি যদি মাইক্রোসফটের জানালা ব্যাবহারকারী হয়ে থাকেন তাহলে, খামাখা সময় নষ্ট করিবেন না। আপনার সময়ের অনেক মুল্য আছে তাই আগে থেকে আপনাকে মানা করতেছি, এই পোষ্ট টা শুধুমাত্র গরীব কম্পু ব্যবহারকারী, যারা টাকা দিয়ে অপারেটিং সিষ্টেম কেনার সামর্থ্য রাখেনা এবং চুরি করে অপারেটিং সিষ্টেম ব্যবহার করেনা, শুধু মাত্র তাদের জন্য। মানে লিনাক্স ভিত্তিক অপারেটিং সিষ্টেম এর জন্য।
তো চলুন আপনার ল্যাপটপে Whatsapp ইনষ্টল করা যাক!

whatsapp
whatsapp

১ম ধাপ: প্রথমে টার্মিনাল খুলে pidgin ইনষ্টল করব।

sudo apt-get install pidgin

pidgin ইনষ্টল হওয়ার পরে আমরা পরবর্তী ধাপে চলে যাব।

২য় ধাপ: এবার কিছু এক্সট্রা প্যাকেজ ইনষ্টল করব তার জন্য টার্মিনাল খুলে নিচের কোডটুকু কপিপেষ্ট করে দিন।

sudo apt-get install python python-dateutil python-argparse

এক্সট্রা প্যাকেজ ইনষ্টল হয়ে গেলে আমরা পরবর্তী ধাপে যাব।

৩য় ধাপ: এই ধাপে কিছু ঝামেলা আছে, চিন্তার কোন কারণ আমি আছি সঙ্গে থাকুন এবং যা যা বলব তাই করুন, বুঝতে গেলেই সমস্যা আছে। প্রথমে টার্মিনাল রুট এ্যাক্সেসে নিয়ে নিন তারপর নিচের ধাপ গুলি অনুসরণ করুন।
টার্মিনাল রুট এ্যাক্সেসে নিতে

sudo -i

লিখে এন্টার দিলে পাসওয়ার্ড চাইবে, পাসওয়ার্ড দিয়ে এন্টার দিন। এবার একে একে সব গুলি কমান্ড দিন।

sudo wget https://github.com/tgalal/yowsup/archive/master.zip

একটা ফাইল ডাউনলোড হবে, ডাউনলোড শেষ হলে আমরা এক্সট্রাক্ট করব। তার জন্য

sudo unzip master.zip

এক্সট্রাক্ট হয়ে গেলে, আমরা এক্সট্রাক্ট করা ফোল্ডারে যাব, তার জন্য।

cd yowsup-master/src

এবার আমরা আমাদের নাম্বারটা রেজিষ্ট্রেশন করব, তার জন্য।
প্রথমে

cp config.example yowsup-cli.config

এরপরে

sudo gedit yowsup-cli.config

এবার gedit খুললে আমরা একেবারে নীচে গেলে পাব #phone নামে একটা কলাম, ওই কলামে আমরা আমাদের নাম্বার দিব 8801914123456 এই ভাবে লিখব। #password এর ঘরটা আপাতত খালি থাকবে।
কনফিগারটা এই রকম হবে।

cc= #if not specified it will be autodetected
phone=8801914123456
id=
password=
আর কিছু নাড়াচাড়া করবেন না। আপনার বিল্ডিং ধ্বসে যেতে পারে। :p
এবার ফাইলটা সেভ করে gedit বন্ধ করে দিন, তারপরে টার্মিনালে টাইপ করুন।
chmod +x yowsup-cli

এবার আমাদের নাম্বার ভেরিফিকেশন করব তার জন্য।

./yowsup-cli --requestcode sms --config yowsup-cli.config

এই কমান্ডটা দিলে তার আউটপুট হবে এরকম।

#status: sent
#retry_after: 3605
#length: 6
#method: sms

যদি এরকম না হয় তাহলে উপরের কমান্ডটি পুনরায় চেষ্টা করুন।
এখন আপনার মোবাইলে একটা SMS আসবে Whatsapp থেকে, সেটা এরকম হবে

whatsapp code
369-938

এবার এই কোডটা দিয়ে আমরা একটা পাসওয়ার্ড তৈরি করব তার জন্য।

./yowsup-cli --register 369-938 --config yowsup-cli.config

Register এর পরের ছয় ডিজিট আপনার পাওয়া কোড দ্বারা পাল্টে দিতে হবে, মানে আপনি যেই কোডটা পেয়েছেন সেটা এখানে দিতে হবে।
উপরের কমান্ড দেওয়ার পরে আমরা যে আউটপুট পাব সেটা এরকম হবে।

#status: ok
#kind: free
#pw: S1nBGCvZhb6TBQrbm2sQCfSLkXM=
#price: 0,89
#price_expiration: 1362803446
#currency: EUR
#cost: 0.89
#expiration: 1391344106
#login: 34123456789
#type: new

এখান পাসওয়ার্ডটা কপি করে রেখে দেন #pw: এর পরের অংশ গুলো
এরপরে

sudo gedit yowsup-cli.config

এবার gedit খুললে আমরা একেবারে নীচে গেলে পাব #phone নামে একটা কলাম, ওই কলামে আমরা আমাদের নাম্বার দিব 8801914123456 এই ভাবে লিখব। #password এর ঘরে আগের অংশে পাওয়া পাসওয়ার্ডটি দেব।
কনফিগারেশনটা এরকম হবে।

cc= #if not specified it will be autodetected
phone=8801914123456
id=
password=S1nBGCvZhb6TBQrbm2sQCfSLkXM=

আর মাত্র একটি কমান্ড দিয়েই আমরা ফাইনাল এবং শেষ ধাপে চলে যাব।

cat yowsup-cli.config

এবার কনফিগারেশন ফাইলটা একবার দেখে নিন, এবং পাসওয়ার্ড টা কপি করে রাখুন।

৪র্থ ধাপ: এবার আমরা Pidgin এর ভিতরে Whatsapp প্লাগিন টা ইনষ্টল করে তারপরেই Whatsapp ব্যবহার শুরু করে দিব। তার জন্য
প্রথমে:

sudo add-apt-repository ppa:whatsapp-purple/ppa

পরে:

sudo apt-get update

এবং শেষ কমান্ড:

sudo apt-get install pidgin-whatsapp

সবকিছু যদি ঠিকটাকমত করে থাকেন, তাহলে এবার pidgin খুলে Add Acoount এ গেলে Whatsapp পাবেন ওখানে
id: 8801914123456 (আপনার নাম্বার)হবে
আর পাসওয়ার্ড এর ঘরে: ৩য় ধাপে প্রাপ্ত পাসওয়ার্ড টা দিয়ে দিন।
ব্যাস হয়ে গেল। whatsapp ইনষ্টল করা।

বিঃদ্রঃ যা করবেন নিজ দায়ীত্বে করবেন, বুকের পাঠা শক্ত করে কোন কিছু করতে বসবেন। কোন প্রকার ঘঠনা দুর্ঘঠনার জন্য লেখক বা লেখকের ১৪/২৮ গোত্রের কেউ দায়ী থাকতে পারবেনা, এবং বাধ্যও নয়।

উবুন্টুতে স্কাইপ এর মাইক্রোফোন সমস্যার সমাধান

আমরা কমবেশী সবাই স্কাইপ ব্যবহার করে থাকি, লিনাক্স ভিত্তিক ডিষ্ট্রোতে আসার পরে আমাদের অনেকেই স্কাইপ বাদ দিতে বাধ্য হন, আবার অনেকেই এর খুজে খুজে অস্তির হয়ে শেষ পর্যন্ত চ্যাট এ সীমাবদ্ধ থাকেন, আমিও ৭ মাসের মত চ্যাট এ সীমাবদ্ধ ছিলাম, তবে এখন আর নেই। ভাবলাম আমার যেভাবে সমাধান হয়েছে সেটা রেখে দেই যাতে অন্যের হেল্প হয়।

তো চলুন সমাধান করা যাক।

প্রথমে টার্মিনাল খুলে (ctrl+alt+t) টাইপ করুন “alsamixer” এবার এন্টার প্রেস করলে আলসা মিক্সার কনফিগ লোড হবে সেখান থেকে এ্যারো (right-left)কি চেপে master, Head Phone, PCM, Mic এগুলোর ভলিউম আপ করে নিন, বিশেষ করে mic এর।

ভলিউম আপ /ডাউন করতে এ্যারো কি(Up-Down) ব্যবহার করতে হবে।

এখন কি করতে হবে?

কিছুইনা স্কাইপে থাকা যে কোন বন্ধু/বান্ধবী কে একটা ফোন দিয়ে টেষ্ট করা যেতে পারে, আমরা এতক্ষন যা যা করলাম সব ঠিক আছে কি না।

 

সবকিছু ঠিকটাকমত করলে আশা করি কোন প্রকার সমস্যা ছাড়া সহজেই সমাধান হয়ে যাবে।

ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করুন কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়াই (আ-জীবন রিজুম সাপোর্টেড)

আপনি যদি মাইক্রোসফট এর জানালা ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন, তাহলে এই পোষ্ট পড়ে অযথা সময় নষ্ট না করাটাই আপনার জন্য শ্রেয় হবে। কারণ এই পোষ্ট শুধুমাত্র গরীব কম্পু ব্যবহারকারীদের জন্য যারা পয়সা দিয়ে অপারেটিং সিষ্টেম কিনতে পারেনা তাদের জন্যই, মানে লিনাক্স ব্যবহারকারীদের জন্য। আমিও গরীব মানুষ টেকা পয়সা নাই তাই উবুন্টু ব্যবহার করি। অনেক বকবক করে ফেললাম আসুন কাজে নেমে পড়ি:-

যা যা লাগবেঃ-
1. Aria2
2. Youtube-dl
3. Youtube-dl-aria

#প্রথমে Aria2 ইনষ্টল করব! তার জন্য টার্মিনাল খুলে টাইপ করুন
sudo apt-get install aria2

#পরে Youtube-dl ইনষ্টল করব! তার জন্য টার্মিনাল খুলে প্রথমে টাইপ করুন
sudo wget https://yt-dl.org/downloads/2014.08.10/youtube-dl -O /usr/local/bin/youtube-dl
টার্মিনাল পাসওয়ার্ড চাইলে পাসওয়ার্ড দিয়ে এন্টার প্রেস করলে ডাউনলোড শুরু হবে।
ডাউনলোড শেষ হলে পরে লিখুন
sudo chmod a+x /usr/local/bin/youtube-dl

**যদি না হয় তাহলে এই লিঙ্ক ফলো করতে পারেন**

#সবশেষে Youtube-dl-aria ইনষ্টল করব! তারজন্য প্রথমে এই https://github.com/tobbez/youtube-dl-aria/archive/master.zip লিংক থেকে এটা ডাউনলোড করে নিন। ডাউনলোড শেষ হলে জিপ ফাইল এক্সট্রাক্ট করলে ভিতরে একটা ফাইল পাবেন youtube-dl-aria নামে, এই ফাইল টাকে কপি করে
/usr/local/bin/ ফোল্ডারে পেষ্ট করে নিন।
এর পরে টার্মিনাল অপেন করে লিখুন
sudo chmod a+x /usr/local/bin/youtube-dl-aria
পাসওয়ার্ড চাইলে পাসওয়ার্ড দিয়ে এন্টার দিন।

#শেষ হলো ডাউনলোড আর ইনষ্টলেশনের পালা আসেন এবার ডাউনলোড করি, এর জন্য প্রথমে ইউটিউবে যেতে হবে সেখান থেকে একটা গানে ক্লিক করুন, এবার গানের জন্য আলাদা একটা পেজ লোড হলে (প্লেয়ার উইন্ডো সহ) উপরের এ্যাড্রেসবার থেকে সম্পুর্ন লিঙ্ক টা কপি করে নেন। যেমনঃ-
https://www.youtube.com/watch?v=ZmL9TKsM0Ew

এবার টার্মিনাল অপেন করে লিখুন
youtube-dl-aria https://www.youtube.com/watch?v=ZmL9TKsM0Ew
এবার কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন দেখবেন ডাউনলোড শুরু হয়ে গেছে।

#এখন আপনার প্রয়োজন সম্পুর্ন প্লে-লিষ্ট ডাউনলোড করবেন! একটা একটা করে করতে হবে? আরে না! একটা ক্লিক করে রেখে দিন আপন গতিতে নিজে নিজে ডাউনলোড হতে থাকবে। কি করতে হবে?

প্লে-লিষ্টের সম্পুর্ন লিঙ্ক কপি করে টার্মিনাল অপেন করে লিখুন।
youtube-dl-aria –playlist-start 1 https://www.youtube.com/watch?v=fmUzJPBQcyI&list=PL02bSllmEDwwpIOnE66Jut2biTWPeVyEb

এবার কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন একটার পর একটা ডাউনলোড শুরু হবে।

# এখন আপনি একটা প্লে লিষ্টের প্রথম গানটা বাদে বাদ বাকী সবক’টা ডাউনলোড করতে চাচ্ছেন! তার জন্য কি করতে হবে?
–playlist-start এর পরে আপনাকে ১ এর পরিবর্তে ২ দিয়ে শুরু করতে হবে।
এখানে Start এর পরে আপনি যত নাম্বার দিবেন সেটা থেকে শুরু হবে।

“আমি মানুষ! তাই ভুল হওয়াটা স্বাভাবিক। যদি কোন ধরণের ভুলত্রুটি আপনার চোখে ধরা পড়ে তাহলে অবশ্যই জানাবেন। ”

ধন্যবাদ।

aria2 এর টিউটোরিয়াল এর জন্য এই লিঙ্ক টা দেখতে পারেন।  Link

উবুন্টুর ডিফল্ট ইউজার টাইপ পরিবর্তন।

পাকনামী করতে গিয়ে, না বুঝে অথবা জানার জন্য অনেকে উবুন্টুর ডিফল্ট ইউজার টাইপ Administrator থেকে Standard বানিয়ে ফেলেন. যার কারনে পরবর্তীতে আর পাসওয়ার্ড দিলেও কাজ হয়না, এবং ইউজার টাইপ পরিবর্তন করা অনেকটা সমস্যা হয়ে যায়।
আজকে আমি দেখাব কিভাবে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
১. প্রথমে টার্মিনাল অপেন করে লিখুন sudo /usr/bin/userpasswd
তারপরে আপনার এ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড দিন (আগে যেটা ছিল) এবার ইন্টার চাপলে একটা নতুন উইন্ডো আসবে ।
সেখানে একটা পাসওয়ার্ড (asdfg) দিয়ে এন্টার চাপলে আবার আসবে সেখানে আবার সেইম পাসওয়ার্ড (asdfg) দিয়ে এন্টার চাপুন।
২. এবার system settings থেকে user accounts এ গিয়ে ইউজার টাইপ পরিবর্তন করে দিন।

Ubuntu তে USB মোডেম ব্যাবহার করুন ড্রাইভার ইনস্টলেশন ছাড়াই।

লিনাক্স ব্যাবহার কারীদের “মহান” একটা সমস্যা হচ্ছে ড্রাইভার, যার কারণে অনেকের গাড়ী (কম্পু/ল্যাপী/ডেক্সি/ঢেকি/গার্লফ্রেন্ড/বউ আর যাই বলেন) আটকে থাকে। আজ আমি দেখাব ড্রাইভার/চালক ছাড়া কিভাবে USB মোডেম ব্যাবহার করবেন, তাহলে শুরু করা যাকঃ

প্রথমে আপনার মোডেমটি USB পোর্ট এ লাগান (ভালো করে লাগাবেন যাতে খুলে না যায় 😛 )
তারপরে টার্মিনাল খুলে টাইপ করুন
sudo eject /dev/sr0
তারপরে আপনার কম্পুর ইউজার পাসওয়ার্ড দিন
আবার টাইপ করুন
sudo eject /dev/sr0

যদি টার্মিনাল খুজে পেতে অক্ষম থাকেন অথবা আপনার কম্পুতে টার্মিনাল না থাকে 😛 :v
অথবা আপনি কুইড়া/ অলস প্রকৃতির মহা-মানব হয়ে থাকেন তাহেল, আপনাকে খুজে বের করতে হবে DISK UTILITY নামক সফটওয়্যারটি। (UBUNTU এর সাথে ইনস্টল অবস্তায় থাকে DASH এ খুজলে পাবেন)
Disk utility অপেন করলে বাম দিকে হাড্ডির (হার্ড ড্রাইভ) নীচে পাবেন SCSI CD-ROM, সেখান থেকে SCSI CD-ROM এ ক্লিক করলে অপশন আসবে, সেখান থেকে EJECT এ ক্লিক করে, কিছু সময় অপেক্ষা করলে পুনরায় আবার SCSI CD-ROM আসবে। ব্যাস এই পর্বে আপনার কাজ এখানেই শেষ। এবার DISK UTILITY কে মুক্তি দিতে পারেন।
এবার নোটিফিকেশন বার/ টপ বার এর ডান দিকে নেটওয়ার্ক ম্যানাজার থেকে Mobile broadband “enable” করে নিন, তারপরে Edit Connections……… সিলেক্ট করে Mobile Broadband ট্যাব থেকে আপনার নেটওয়ার্ক কনফিগার করে নিন।
(Add>select modem>Bangladesh> select your Provider>continue>continue> Then Apply) এবার নেটওয়ার্ক ম্যানাজার থেকে কানেক্ট করে আরামসে ইন্টারনেট ব্যাবহার করতে থাকেন।

“Tested On: D-link (DWM-156). Huawei (EC-156), (E-150), (E-303), গ্রামীন ফোনের আরো দুইটা মোডেম থেকে ট্রাই করেছি (মডেল দেখি নাই)”

বিঃদ্রঃ নিজ দায়ীত্বে সব কিছু করবেন কোন প্রকার ঘঠনা/দুর্ঘটনার জন্য লেখক বা লেখকের ১৪/২৮ গোষ্টির কেউ-ই দায়ী থাকতে পারবেনা। আর হ্যা নিজ দায়ীত্বে ইন্টারনেট প্যাকেজ কিনে নিয়েন। :V 😛

উল্লেখ্যঃ উবুন্তু তে বাই ডিফল্ট সব ধরণের ড্রাইভার ইন্স্টল থাকে, মোডেম কোম্পানির রেষ্ট্রিকশনের কারণে, সরাসরি পায়না, প্রথমে তাদের এ্যাপস খুজে তারপরে রান নেয়, CD Rom ডিজেবল করে দেওয়ার ফলে আর কোন সমস্যা হয়না।

Basic Linux Command

অপারেটিং সিস্টেম লিনাক্স আমাদের
কাছে তেমন একটা জনপ্রিয় না হলেও
আমাদের মাঝে অনেকেই লিনাক্স ব্যবহার
করে থাকি। যারা ব্যবহার করছেন
বা আগামীতে করার চিন্তা আছে তাদের
জন্য কিছু Basic Commands
আশা করি কাজে লাগবে

For changing directory / to /etc
[root@pc1 /]# cd /etc
One step back /etc to /
[root@pc1 etc]# cd ..
Go to previous working directory
[root@pc1 /]# cd –
Go to current login user home
directory
[root@pc1 etc]# cd ~
Show the contents of /etc in single
color
[root@pc1 ~]# dir /etc
Show the contents of /etc in
different colors with nature of
contents
[root@pc1 ~]# Ls /etc
create a folder on root partition
[root@pc1 ~]# mkdir /disk
Create a folder in /disk
[root@pc1 ~]# mkdir /disk/dir
Create multiple folder in multiple
directories with single command
[root@pc1 ~]# mkdir /etc/dir1 /var/
dir2 /usr/dir3
Create multiple folder in same
directory
[root@pc1 ~]# mkdir dir1 dir2 dir3
Copy a file in directory
[root@pc1 disk]# cp file dir
Copy a file from /disk/file and paste
it in /disk/dir/
[root@pc1 disk]# cp /disk/file /disk/
dir
Copy a directory with –r option
[root@pc1 disk]# cp -r dir dir2
Copy a file from /disk/file and paste
it in /etc with myfile name
[root@pc1 disk]# cp /disk/file /etc/
myfile
Remove a file
[root@pc1 disk]# rm file
Remove a file with forcefully option
[root@pc1 disk]# rm –f file
Remove a directory with out –r
option and you face will an error
[root@pc1 disk]# rm dir
Remove a directory with –r option
[root@pc1 disk]# rm -r /disk
Remove a directory with forcefully
option
[root@pc1 disk]# rm -rf dir
Move /etc/dir1 to /disk/ with
different name
[root@pc1 disk]# mv /etc/dir1 /
disk/mydir
Rename the folder name mydir to dir
[root@pc1 disk]# mv /disk/mydir /
disk/dir
Rename the file name with myfile
[root@pc1 disk]# mv file myfile
Read a file page by page with less
command
[root@pc1 disk]# less /etc/
grub.conf
Read a file page by page with more
command
[root@pc1 disk]# more /etc/
qrub.conf
Read first ten lines of grub.conf
[root@pc1 disk]# head /etc/
grub.conf
Read last ten lings of grub.conf
[root@pc1 disk]# tail /etc/grub.conf
Read first 12 lines with –n option
[root@pc1 disk]# head -n 12 /etc/
grub.conf
Read last 11 lines with –n option
[root@pc1 disk]# tail -n 11 /etc/
grub.conf
Copy the contents of /etc/grub.conf
in /disk/file
[root@pc1 disk]# cat /etc/grub.conf
> /disk/file
Append the contents /etc/mtab in /
etc/file
[root@pc1 disk]# cat /etc/mtab >> /
disk/file
Merging tow commands with pipe
sign output of the first command is
input of second command
[root@pc1 disk]# cat /etc/squid/
squid.conf I more
Count the total lines of squid.conf
[root@pc1 disk]# cat /etc/squid/
squid.conf I wc -L
Show only spool words in
squid.conf
[root@pc1 disk]# cat /etc/squid/
squid.conf I grep spool
Flush the contents of file
[root@pc1 disk]# cat /dev/null > /
var/log/messages.

সোর্সঃ বিভিন্ন ব্লগ

Published by: Hasan Misbah